Monday, October 26, 2020

#No_Divide_Voting_in_favour_of_secular_party.

BJP has plans to declare India a Hindu Country. To Pass this Bill they need 2/3rd or 67 percent Majority  in Loksabha n Rajyasabha and same Bill has to be Passed in atleast 15 state Assemblies. Now NDA needs 35 more MPs in Loksabha and 80 more MPs in Rajyasabha to get 2/3rd Majority. If Muslims continue to sell their Vote or Divide the Votes or not Voting at all will Make India to be declared as Hindu Country and Muslims will loose the Right to Vote like in China, France, Burma etc. Only way to Stop this is by Making BJP loose by Voting to the other strongest Candidate from any other Party. But all Muslims of Each Jamaat should Unite n Decide whom to Vote to defeat BJP. Those who are selling Your Votes, You are Actually selling Deen, Azaan, Masjids n Madarsas. Same about Dividing the Votes. So coming Elections are not just Elections, it's a Matter of Existence of Muslims and other Minorities and our Freedom to Practice the Religion. Pass this message to all Muslims and other Minorities. If we fail to defeat BJP, We have to be  Ready to live like Slaves, like in China and other Countries. Every Muslim, be awake, Think and Study about this act Wisely and Pray to Allah. May Allah give us Ability to Understand and Unite. 

Aameen. 

Please forward this so that it reaches every muslim in India and for God's sake explain this to your family members and friends....

Regards..... 

Nisar Ahmad (IPS  Retd)
 copied 

Friday, October 23, 2020

নবী সা. এর প্রতি ফ্রান্সের অবমাননা মূলক আচরণের প্রতিবাদে কুয়েতের কিছু শপিংমল তাদের তাক থেকে ফরাসি পণ্য সরিয়ে ফেলছে#নবীর ভালবাসা জিন্দাবাদ!আল্লাহ তোমাদের কবুল করুক!

সবার উপরে শিক্ষকের মর্যাদা

সালটা ১৯৯৪।ভারতবর্ষের রাষ্ট্রপতি মাননীয় শঙ্কর দয়াল শর্মা তাঁর বিদেশ যাত্রায় চলেছেন ওমানে।সেইদিন এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান যখন ওমানে অবতরণ করল তখন তিনটে অত্যন্ত চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছিল।আজ সেকথাই আপনাদের বলব।

১)ওমানের রাজা কখনোই কোনো গন্যমান্য ব্যক্তিকে রিসিভ করতে বিমানবন্দরে যেতেন না।কখনোই না।কিন্তু সেদিন সবাইকে চমকে দিয়ে ওমানের রাজা রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাতে  বিমানবন্দরে এলেন।

২)যখন বিমান রানওয়ে স্পর্শ করল তখন রাষ্ট্রপতি সিঁড়ি দিয়ে অবতরন করলেন না,বরং ওমানের রাজা নিজেই সিঁড়ি দিয়ে উঠে গেলেন বিমানের মধ্যে। তিনি নিজে রাষ্ট্রপতিকে সিট থেকে গ্রহন করবেন বলে।

৩)প্লেন থেকে নামার পর শ্রী শর্মা দেখলেন অদূরেই দাঁড়িয়ে আছে একটি সুসজ্জিত গাড়ি।শঙ্কর দয়াল শর্মা এগিয়ে গেলেন গাড়ির দিকে।আর তখনই ওমানের রাজা  চালককে ইশারা করলেন অন্য গাড়িতে গিয়ে বসার জন্য,কারন তিনি নিজেই গাড়ি চালিয়ে রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে যাবেন তাঁর বাসভবনে। 

এইসব দেখার পর কৌতুহলী, বিস্মিত সাংবাদিকরা রাজাকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি একই সঙ্গে এতগুলো প্রোটোকল কেন ভাঙলেন? রাজা মৃদু হেসে জবাব দিলেন, আমি আজ ভারতের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে যাইনি,আমি ভারতবর্ষে পড়াশোনা করেছি,বহু কিছু শিখেছি ওই দেশের কাছে।যখন আমি পুনেতে পড়াশোনা করতাম তখন শ্রী শর্মা আমার প্রফেসর ছিলেন,শুধুমাত্র এই কারনেই আমি ওনাকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়েছিলাম।

এটাই শিক্ষক হবার সবথেকে বড়ো শক্তি বলে মনে করি।শিক্ষক হওয়া এই জন্যেই গর্বের, প্রাপ্তির। একজন শিক্ষকের স্থান রাষ্ট্রপতিরও উর্ধে..........
সুত্র - -  আলোর দিশারী
#সোহিনী নন্দীর টাইমলাইন হতে সংগৃহীত

Wednesday, October 21, 2020

লাফাশাইল জলীলিয়া মসজিদ প্রাঙ্গণে বিধায়ক কমলাক্ষ দে পুরকায়স্থ।

অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে।

যদি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ সমষ্টিতে মুসলিম প্রার্থী দেওয়া হয় তাহলে এককথা। নতুবা ঘা দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক কূটচাল মাত্র।

শোক সংবাদ


ত্রিপুরা রাজ্যের কৈলাশহর জেলা নদওয়ার অন্তর্গত ইরানী আঞ্চলিকের কাজীয়ে শরীয়ত মাওলানা আব্দুল বাছিত সাহেব আজ ২১ অক্টোবর ২০২০ ইংরেজি ০৩ রবিউল আউয়াল বুধবার সকালে শিলচরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। *ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন*। স্ত্রী, দুই ছেলে, চার মেয়ে ও আত্মীয় স্বজন সহ অসংখ্য গুণমুগ্ধ রেখে মহান আল্লাহর ডাকে চলে গেলেন। দওরায়ে হাদিসে পড়ার সময় থেকে দেখে আসছি আমার এই সহপাঠী অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ী স্বভাবের অধিকারী ছিলেন। ত্রিপুরা রাজ্য এমারতে শরয়ীয়াহ ও নদওয়াতুত্ তামীরের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব  ইসমাইল আলী সাহেবের ছোট ভাই মাওলানা আব্দুল বাছিত অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে এমারত ও নদওয়ার কর্ম করে গেছেন। নেদায়ে দ্বীন পত্রিকায় তাঁর অনেক লেখনী প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর রূহের মাগফিরাত ও মর্যাদা বৃদ্ধি কামনা করে পরিবার পরিজনের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন উত্তর পূর্ব ভারতের আমীরে শরীয়ত হজরত মাওলানা ইউছুফ আলী সাহেব, নাইবে আমীরে শরীয়ত হজরত মাওলানা বদরুল হক এমনী সাহেব, এমারতে শরয়ীয়াহ ও নদওয়াতুত্ তামীরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান মাঝারভূইয়া সাহেব, এমারতে শরয়ীয়াহ ও নদওয়াতুত্ তামীরের কেন্দ্রীয় সম্পাদক যথাক্রমে মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী সাহেব, মাওলানা ফজলুর রহমান লস্কর সাহেব, মাওলানা উসামা মবরুর চৌধুরী সাহেব প্রমুখ।আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করেন, আমীন। 

 

Sunday, October 18, 2020

মুসলিম সমাজের বিবাহে প্রচলিত কিছু কুসংস্কার

মুসলিম সমাজে বিবাহ উপলক্ষে প্রচলিত কিছু কুপ্রথা:-

কারো গায়ে লাগলে লাগতে পারে, তবে আমাকে বলতেই হবে। আর আপনি মুসলিম হলে আপনাকে মানতেই হবে। 👏

#গায়ে_হলুদ

আমাদের সমাজে এমন ও নামধারী ইমানদার ব্যক্তি রয়েছেন যাদের নামের আগে হাজ্বী সাব, মুরব্বী সাব , মাতব্বর সাব ইত্যাদি লাগানো থাকে। মসজিদের প্রথম কাতারে দাঁড়ায় এরা, উচ্চস্বরে মাতব্বরি করে অথচ নীজের মেয়ের কিংবা ছেলের বিবাহ উপলক্ষে সম্পূর্ণ অনৈসলামিক কুপ্রথা চালাতে এরা মোটেও দ্বিধাবোধ করে না। গায়ে হলুদ নামক অনুষ্ঠানটি মুসলিম বিবাহ উপলক্ষে সম্পূর্ণ অবৈধ হারাম নাযাইঝ। অথচ অনেক মুসলিম এটাকে খুশীর মধ্য দিয়ে বর-কনেকে হলুদ জামা-কাপড় পরিয়ে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান অনাড়ম্বর ভাবে উদযাপন করে যা শরীয়ত সম্মত ভাবে সম্পূর্ণ অবৈধ। তাদের কাছে কোন যুক্তি নাই তবুও বাধা দিতে দেখিনা। আবার পাক্কা ইমানদার হিসাবে নিজেকে দাবি করতে এরা পিছপা হয় না। 
বিয়ে-শাদীতে গায়ে হলুদের নিয়ম বর্তমান সময়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ আকার ধারণ করেছে। আমি নিজে দেখেছি আমাদেরই বরাক উপত্যকায় এই প্রথা মুসলিম সমাজে এখনো প্রচলিত রয়েছে। গায়ে হলুদকে কেন্দ্র করে অনেক আয়োজন, অনুষ্ঠান, গান বাজনা ও বেপর্দা মেলামেশা আমাদের মুসলিম সমাজে এখনো হয়। অথচ ইসলামী শরীয়তে গায়ে হলুদের কোন নিয়ম নেই। আপনি প্রভাবশালী, আপনি গ্রামের মুড়ল/মুরব্বী , আপনি এমলএ মন্ত্রী তাই আপনার ছেলে-মেয়ের বিয়েতে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান করতে হবে তাই? বেটা এখানে আপনার মাতব্বরি দেখানোর সুযোগ নাই । মুসলিম দাবি করলে শরীয়ত পরিপূর্ণ মানতে হবে আপনাকে। কোথায় পেয়েছেন এসব ভন্ডামি শরীয়তের কোথায় পেয়েছেন গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান বৈধ? দেখাতে পারবেন ? তাহলে কেন করছেন অন্যকে বাঁধা ও দিচ্ছেন না এবং নিজেও করছেন!!

#মোহরানা_আদায়

বর্তমান নতুন ট্রেন্ড চালু হয়েছে ধনীর ছেলে মোহরানা না দিয়ে টাকার দাম্ভিকতায় উপহার সামগ্রী মোহরানা থেকেও বেশী দেয়। অথচ মোহরানা আদায় করা বিবাহের অন্যতম একটি শর্ত । তা পূরন না করে লক্ষ টাকার সামগ্রী উপহার দিচ্ছে। নিজের দাম্ভিকতা-আতম্ভরিতা ত্যাগ করুন শরীয়তকে প্রাধান্য দিন বরকত আসবে। যা করার তা করুন তারপর মন চাইলে নিজের বাসস্থান উঠিয়ে নিয়ে উপহার হিসেবে দিয়ে দিন কোন অসুবিধা নাই। তবে প্রাপ্যটা আদায় করতে হবে আপনাকে।

#নির্দিষ্ট_দিন_তারিখ_দেখে_বিয়ে_করাঃ-

শরীয়তে এধরনের কোন বাঁধা বিপত্তি নাই যে, বিবাহের ক্ষেত্রে চন্দ্র মাসের অমুক তারিখ, তমুক তারিখ হতে হবে। অনেকে আবার শনিবার, মঙ্গলবারে বিবাহের তারিখ ধার্য করতে বাঁধার সৃষ্টি করেন । শনিবার নাকি শনির দশা, মঙ্গলবার নাকি মঙ্গলের দশা নায়ুঝুবিল্লাহ। এরকম কোন নিয়মাবলী শরীয়তে নাই । সম্পূর্ণ বানাওয়াট কুপ্রথা এগুলা। 

#কদমবুসি_করাঃ-

বর ও কনের মুরব্বিদের কদমবুসি করা একটি মারাত্মক কু-প্রথা। বিয়ে কেন যেকোনো সময় পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা যাবেনা । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবা (রাঃ) আনহুম আজমায়ীন থেকে এর কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বেশী সম্মান দেখাতে গিয়ে শরীয়তের গন্ডি থেকে বেরিয়ে যাওয়া কোথায় পেয়েছেন মশাই? 

এভাবে বর্তমান সময়ে বিয়ে শাদীতে বহু অনিয়ম চালু রয়েছে। বিধর্মীদের নিয়ম কানুন মুসলিম সমাজের মানুষের রন্ধ্রে রন্ধে ঢুকে পড়েছে। বিবাহটা যে একটা ধর্মীয় কাজ সেটা আর কেউ মোটেও খেয়াল করছে না। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন।

ক্রমশঃ